1

ঘরে বসেই ঘুরে আসা যাক আইফেল টাওয়ার

আইফেল টাওয়ার, শিক্ষিত অথচ নাম শুনেননি? এমনটা হতেই পারে না। স্বাভাবিকভাবেই নামটি বেশ অনেকবার শোনা হয়ে গেছে, কারো কারো হয়তো ইতোমধ্যে দেখার সুযোগও হয়ে গেছে। আইফেল টাওয়ার দেখার জন্যে কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে দেশের বাইরে যেতে হবে, কিন্তু কেমন হয় যদি দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো যায়? 😉 ঘরে বসেই ঘুরে আসতে পারেন চাইলে আইফেল টাওয়ার।

সত্যিকারভাবে দেখার মতো করে শিহরণ হয়তো পাবেন না, কিন্তু আসলেই আইফেল টাওয়ার দেখতে কেমন তার আশেপাশের স্থানগুলো দেখতে কেমন তা নিয়ে সহজেই ভালো একটা আইডিয়া পাওয়া যাবে। নেটে একটু খুঁজলেই আপনি আইফেল টাওয়ার এর ভার্চুয়াল ট্যুর করার জন্যে অনেকগুলো উপায় পাবেন, তার মধ্য থেকেই যাচাই-বাছাই করে ভালোগুলোই পোস্টে শেয়ার করা হবে।

তবে প্রথমে আইফেল টাওয়ার সম্পর্কে কিছু সাধারণ ধারনা নিয়ে রাখলে বোধহয় মন্দ হয় না।

আইফেল টাওয়ার

১৮৮৭ সালে নির্মিত হয় তৎকালীন সর্বাধিক উচ্চতা বিশিষ্ট আইফেল টাওয়ার। আইফেল টাওয়ার  এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এর ইঞ্জিনিয়ার গুস্তাভো আইফেল এর নামানুসারেই এর নামকরণ করা হয়। এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বাধিক দর্শক লাভে সমর্থ একমাত্র কীর্তি এটি। আইফেল টাওয়ারের কারণে ফ্রান্স বিশ্বে সমাদৃত।

আইফেল টাওয়ার এর উচ্চতা অ্যান্টেনাসহ ৩২৪ মিটার, আর এতো উচ্চতার এই টাওয়ারটি তৈরী করতে সময় লেগেছে প্রায় দুই বছরের মতো। নির্মাণ কাজ শেষে ৩১ মার্চ,১৮৮৯ সালে এটি উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।

ঘুরে আসুন আইফেল টাওয়ার 😉

তো চলুন এবার বিনামূল্যেই ঘুরে আসা যাক আইফেল টাওয়ার 😉

আইফেল টাওয়ার এর উপর থেকে চারপাশের দৃশ্য

আইফেল টাওয়ার এর চারপাশে প্যারাসুটে উড়ে আসুন 😛

টাওয়ার এর নিচের দৃশ্য

সরাসরি আইফেল টাওয়ার এর লাইভ অবস্থা 

আইফেল টাওয়ার এর উপর শীঘ্রই মোটামুটি জ্ঞানগর্ভ একটা পোস্ট দেয়া হবে পিপীলিকাতে। আমাদের সাথেই থাকুন আর মতামত জানাতে ভুলবেন না। যেকোনো অভিযোগ থেকে থাকলে সেটাও করতে পারেন আর যদি আমাদের হয়ে লিখতে চান তাহলে এই ফর্ম টি পুরণ করে ফেলুন আর আমাদের জানতে দিন আপনার আগ্রহের কথা, আমরা বিচার বিবেচনা করে শীঘ্রই আপনার সাথে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করবো । আর ঘুরে কেমন লাগলো জানাতে ভুলিয়েন না 😉